গানের লিরিক্সে ‘শহীদ জিয়া’ থাকায় গত ৮ বছরে জেমসকে তার ‘বাংলাদেশ’ গানটি অনেক কনসার্টে গাইতে দেওয়া হয়নি- এমন দাবিও করা হয়
এক গানেই যেনো পুরো বাংলাদেশকে চেনা যায়। দুই চোখ বন্ধ করে গানটি শুনলে ভেসে ওঠে বাংলাদেশের ইতিহাসে লেখা ব্যক্তিদের ছবি। গীতিকার ও সুরকার প্রিন্স মাহমুদ লেখা ‘বাংলাদেশ’ শিরোনামে গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন জেমস। তবে আওয়ামী লীগের আমলে কনসার্টে এই গান গাওয়া নিয়ে কিছু বিতর্কিত বক্তব্য উঠে এসেছে। সেই বিষয়টি পরিস্কার করেছে নগরবাউল।
গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর এমন অনেক অভিযোগ উঠে আসছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। কণ্ঠরোধের নানা হুমকি-ধামকি ও কার্যক্রমের হদিস মিলছে বিগত সরকারের বিরুদ্ধে। ঠিক তেমনিভাবে গানের লিরিক্সে ‘শহীদ জিয়া’ থাকায় গত ৮ বছরে জেমসকে তার ‘বাংলাদেশ’ গানটি অনেক কনসার্টে গাইতে দেওয়া হয়নি- এমন দাবিও করা হয়
গানটির গীতিকার ও সুরকার কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী প্রিন্স মাহমুদ। বলা হচ্ছে, ‘শহীদ জিয়া’ শব্দ দুটির কারণে গানটি গাইতে নিষেধ করা হয়েছিল জেমসকে। বিষয়টি কতটা সত্য, জানতে চাওয়া হয় জেমসের ব্যান্ড নগরবাউলের কাছে।
জেমসের পক্ষে তার ব্যবস্থাপক রুবাইয়াত ঠাকুর রবিন বলেন, ‘এমন বাঁধার কথা আমরা কখনও শুনিনি। এগুলো আমরা জানিও না। যারা লিখেছেন, তাদের জিজ্ঞেস করা উচিত। আমরা যদি বলতাম, তাহলে সেটা এলিগেশন হতো। আমরা তো কখনও বলিনি।’
রবিন আরও বলেন, ‘দেশ এখন ক্রান্তিলগ্নে আছে। ছোট-খাটো বিষয়গুলো বড় করে না দেখাই ভালো। দেশকে নিয়ে আমাদের ভাবতে হবে।’